Ssc || Biggan || Chapter 03 || Part 03
হ্রদযন্ত্রের যত কথা|| এই অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
->অনুচক্রিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের
তুলনায় বেড়ে গেলে তাকে থ্রোম্বোসাইটোসিস বলে।
->রক্ত জমাট বাধার অপর নাম থ্রম্বোসিস।
->করোনারি থ্রম্বোসিস এ হ্রদপিন্ডের
ভেতর রক্ত জমাট বাধে।
->মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাধা কে
সেরিব্রাল থ্রোম্বোসিস বলে।
->ডেংগু জরে আক্রান্ত হলে পারপুরা হতে
দেখা যায়।
->পারপুরা রোগে অনুচক্রিকার সংখ্যা
স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়।
->থ্যালাসেমিয়া এক ধরনের বংশগত রোগ।
->মানুষের অটোজমে অবস্থিত প্রছন্ন
জিনের দ্বারা থ্যালাসেমিয়া রোগ হয়ে থাকে।
->যে কেউ এ,বি গ্রূপের ব্যক্তি কে রক্ত
দিতে পারে।
->ও গ্রূপের রক্ত যে কেউ নিতে পারে।
->এবি কে সার্বজনীন গ্রহীতা বলে।
->ও কে সার্বজনীন দাতা বলে।
->আর এইচ ফ্যাক্টর মায়ের নিম্নোক্ত
সমস্যা হয়ে থাকেঃ-
০১,লোহিত রক্ত কণিকা ভেঙ্গে যায়।
০২,ভ্রূন বিনষ্ট হয়।
০৩,গর্ভপাত ঘটে।
০৪,জীবিত শিশুর রক্ত স্বল্পতা ও
জন্মের পর জন্ডিস হতে দেখা যায়।
০৫, জন্মের পরে জন্ডিস হতে দেখা যায়।
->রক্তের গ্রূপ থেকে পিতৃত্ব নির্ণয় ও
অপরাধী শনাক্ত করা যায়।
->রক্ত সংবহনতন্ত্রের প্রধান অংশ গুলো হলঃ-
০১,হ্রদপিন্ড
০২,ধমনি
০৩,শিরা
০৪,কৈশিক
জালিকা।
->হ্রদপিন্ড দ্বিস্তরি পেরিকার্ডিয়াম পর্দা
দ্বারা বেষ্টিত থাকে।
->মানুষের হ্রদপিন্ড চারটি প্রকোষ্ট নিয়ে
গঠিত।
artery |
->নিলয়ের প্রাচীর পুরু ও পেশি বহুল।
->ডান নিলয় থেকে চারটি পালমোনারি শিরা
উৎপন্ন হয়।
->ডান নিলয় থেকে ফুস্ফুসীয় ধমনি উৎপন্ন
হয়।
->বাম নিলয় থেকে মহাধমনি উৎপন্ন হয়।
->ধমনি সম্পর্কিত কিছু কথাঃ-
০১,হ্রদপিন্ড থেকে উৎপন্ন হয়
০২,কৈশিক জালিকায় সমাপ্তি ঘটে
০৩,প্রাচীর পুরু
০৪,তিন স্তর বিশিষ্ট প্রাচীর
০৫,এদের গহবর ছোট
০৬, কপাটিকা থাকে না
০৭,উচ্চ চাপে রক্ত প্রবাহীত হয়
০৮,অক্সিজেন সমৃদ্ধ লাল রক্ত প্রবাহীত হয়।
০৯,ফুস্ফুসীয় ধমনি কার্বন-ডাই অক্সাইড যুক্ত রক্ত বহন করে
->শিরা সম্পর্কিত কিছু তথ্যঃ-
০১,কৈশিক জালিকা থেকে উৎপন্ন হয়।
০২,হ্রদপিন্ডে পরিসমাপ্তি ঘটে।
০৩,প্রাচীর পাতলা।
০৪,তিন স্তর বিশিষ্ট্য প্রাচীর।
০৫,এদের গহববর বড়।
০৬,কপাটিকা থাকে।
০৭,কম চাপে রক্ত বহন করে।
০৮,একমুখী পরিবহন করে।
০৯,কার্বন ডাই অক্সাইড সমৃদ্ধ নীল রক্ত বহন করে।
No comments: