Ssc || Biggan || Chapter 03 || Part 04
হ্রদযন্ত্রের যত কথা ||এই অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
->হ্রদপিন্ড একটি পাম্প যন্ত্রের মত।
->মানুষের হ্রদপিন্ড মায়োজনিক।
->হ্রদস্পন্দন পর পর সংগঠিত হওয়াকে
কার্ডিয়াক চক্র বলে।
->কার্ডিয়াক চক্র চারটি ধাপে সম্পন্ন
হয়।
->কার্ডিয়াক চক্রের ধাপ গুলো
নিম্নরূপঃ-
০১,অলিন্দের ডায়াস্টোল
০২,অলিন্দের সিস্টোল
০৩,নিলয়ের সিস্টোল
০৪,নিলয়ের ডায়স্টোল
->নিলয়ের সিস্টোলে লাব শব্দ হয়।
->নিলয়ের ডায়াস্টোলে ডাব শব্দ হয়।
->হাতের কব্জিতে পালস শোনা যায়।
->স্টেথোস্কোপের সাহায্যে হ্রদপিন্ডের
যে শব্দ শোনা যায় তাকে হার্টসাউন্ড বলে।
->পালস রেটঃ-
০১,প্রাপ্তবয়স্কঃ- ৬০-১০০ বার/প্রতি মিনিট
০২,শিশুদেরঃ- ১০০- ১৪০ বার/প্রতি মিনিট
->যেসব কারনে পালসের গতি দ্রুত হয়ঃ-
০১, পরিশ্রম করলে
০২,ঘাবড়ে গেলে
০৩,ভয় পেলে
০৪,তীব্র যন্ত্রনা হলে
০৫,জ্বর হলে
->পালসের স্বাভাবিক গতি প্রতি মিনিটে
৬০ থেকে ১০০ বার।
->১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপ বৃদ্ধির জন্য
পালসের গতি প্রতি মিনিটে ১০ বার বাড়ে।
->নিম্নোক্ত কয়েকটি বিষয়ের উপর রক্তের
চাপ নির্ভর করেঃ
০১,হ্রদপিন্ডের কার্যকারিতা
০২,রক্তের পরিমান
০৩,ধমনির স্থিতিস্থাপকতা
০৪,রক্তের ঘনত্ব
০৫,রক্তের পরিমান
->সিস্টোলিক রক্ত চাপ ১০০- ১৪০
মিলিমিটার।
->ডায়াস্টালিক রক্ত চাপ ৬০ -৯০
মিলিমিটার।
->স্বাভাবাবিক রক্ত চাপ ১২০/৮০
->স্ফিগমোম্যানোমিটার নামক যন্ত্রের
সাহায্যে রক্তচাপ নির্নয় করা হয়।
->উচ্চ রক্ত চাপ কে হাইপার টেনশন বলে।
->যাদের হাইপারটেনশনের ঝুকি রয়েছেঃ-
০১,অতিরিক্ত শারিরীক ওজন
০২,মেদবহুল শরীর
০৩,লবণ খাওয়া
০৪,অপর্যাপ্ত পরিশ্রম
০৫,ডায়াবেটিস
০৬,অস্থির চিত্ত
০৭,মানসিক চাপ গ্রস্থ
০৮,রক্তে কোলস্টেরলের আধিক্য
->হাইপারটেশনের জটিলতাঃ-
০১,স্ট্রোক
০২,প্যারালাইসিস।
০৩,হ্রদপিন্ড বড় হয়ে যাওয়া
০৪,হার্ট এটাক
০৫,বৃক্কের কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া
০৬,দৃষ্টিশক্তির ব্যাঘাত ঘটা
->প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো
উচিত।
->হ্রদ পিন্ডের স্পন্দন প্রবাহ ত্রূটি
পূর্ন হলে তাকে হার্ট ব্লক বলে।
Pulse rate |
->হ্রদপিন্ডের করনারি ধমনি বন্ধ হয়ে
গিয়ে হার্ট এটাকের সৃষ্টি হয়।
->হ্রদপিন্ডের সংকোচন ক্ষমতা লোপ
পাওয়াকে হার্ট ফেইলিওর বলে।
->ইলেক্ট্রকার্ডিওগ্রাম যন্ত্রের
সাহায্যে হ্রদপেশির ক্রিয়া পদ্ধতি রেকর্ড করা হয়।
->যকৃৎ ও মগজে কোলেস্টেরলের পরমান বেশি
থাকে।
->লাইপোপ্রটিন দুই রকমঃ০১,এইচ ডি এল ।
০২, এল
ডি এল
->এইচ ডি এল বেশি থাকা উপকারী
->এল ডি এল কম থাকা উপকারী
->কোলস্টেরল ও ক্যালসিয়াম জমা হয়ে রক্ত
নালির গহবর সংকুচিত হয়।
->আর্টারিওস্কেলের কারনে ধমনির
প্রাচীরে ফাটল দেখা যায়।
->মানবদেহে গ্লূকোজের স্বাভাবিক মাত্রা
৮০ থেকে ১২০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার।
->হ্রদযন্ত্র ভালো রাখতে হলে নিয়মিত
খেতে হবেঃ-
০১,রসুন
০২,তেতুল
০৩,ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল।
তথ্য গুলো পিডিএফ আকারে সংরক্ষন করুন
Free download Heart part 04
No comments: