Ssc || Biggan || Chapter 03 || Part 02


হ্রদযন্ত্রের যত কথা || এই অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
->শ্বেত কণিকা কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়ঃ-
          ০১,এগ্রানুলোসাইট বা দানাবিহীন
          ০২, গ্রানালোসাইট বা দানাযুক্ত


->এগ্রানুলোসাইট শ্বেত রক্ত কণিকা দুই প্রকারঃ-
         ০১,লিম্ফোসাইট
         ০২,মনোসাইট
->লিম্ফোসাইট এন্টিবডি গঠন করে

->গ্রানুলোসাইট তিন প্রকারঃ-
         ০১,নিউট্রোফিল
         ০২,ইউসিনোফিল
        ০৩,বেসোফিল
  
->মনোসাইট ও নিউট্রোফিল  ফ্যাগোসাইটোসিস ঘটায়
->ইউসিনোফিল ও বেসোফিল হিস্টামিন নিঃসৃত করে, দেহে এলার্জি প্রতিরোধ করে
->বেসোফিল হেপারিন নিঃসৃত করে, রক্ত জমাট বাধতে বাধা দেয়

->অনুচক্রিকার গড় আয়ু ৫- ১০ দিন
->প্রতি ঘনমিলিমিটার রক্তে অনুচক্রিকার সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখ
->অনুচক্রিকার প্রধান কাজ রক্ত তঞ্চন
->রক্ত তঞ্চন প্রক্রিয়ায় ভিটামিন কে ও ক্যালসিয়াম আয়ন জড়িত

->রক্তের সাধারন কার্যাবলিঃ
       ০১,শ্বাস কার্য
       ০২,হরমোন পরিবহন
       ০৩,খাদ্যসার পরিবহন
       ০৪,বর্জ্যপরিবহন
       ০৫,উষ্ণতা নিয়ন্ত্রন
      ০৬,রোগ প্রতিরোধ

->১৯০০ সালে কার্ল-ল্যান্ডস্টেইনার মানুষের রক্তের গ্রূপ আবিষ্কার করেন
->লোহিত কণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে পলিসাইথেমিয়া হয়ে থাকে
->লোহিত কণিকার সংখ্যা কমে গেলে এনিমিয়া হয়ে থাকে

->নিম্নোক্ত রোগের কারনে রক্তের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বেড়ে যায়ঃ-
      ০১,নিউমোনিয়া
      ০২,প্লেগ
     ০৩,কলেরা

->রক্তে শ্বেত কণিকার সংখ্যা ৫০,০০০,০০,০০০ হলে লিউকোমিয়া বা ব্ল্যাড ক্যান্সার হয়ে যায়
->রক্তে শ্বেত কণিকার সংখ্যা ২০,০০০ ৩০,০০০ হয়ে গেলে তখন তাকে লিউকোসাইটোসিস বলে

->নিম্নোক্ত রোগে লিউকোসাইটোসিস হয়ঃ-
        ০১,নিউমোনিয়া
        ০২,হুপিং কাশি

->রক্ত জমাট বাধার পর রক্তের যে অংশ থাকে তাকে সিরাম বলে।
Cell body
->সিরামের রঙ হালকা হলুদ খড়ের মত।
->সিরামে কোন রক্ত কণিকা থাকে না।
->রক্তে এন্টিজেনের ভিত্তিতে চার ধরনের মানুষ আছে।
->রক্ত কে চারটা গ্রূপে ভাগ করা হয়েছে।

->এন্টিজেনের অপর নাম এন্টিবডি।
->এন্টিবডির অপর নাম এগ্লূটিনিন।


->রক্তের গ্রূপের শতকরা ভাগঃ-
           ০১, এ = ৪২%
           ০২, বি = ৯%
           ০৩,এবি = ৩%
           ০৪, ও = ৪৬%




তথ্য গুলো পিডিএফ আকারে সংরক্ষন করুন

Free download Heart part 02

No comments:

Powered by Blogger.