Class 8 | Science| Chapter 4 | Part 1
উদ্ভিদের বংশ বৃদ্ধি।। ৮ম বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায়।।
এই আধ্যায়ের কিছু গুরুত্ত্বপূর্নো তথ্যাবলী
:-
*নিম্ন শ্রেনির জীবে অযৌন জননের প্রবনতা বেশি
*স্পোর উৎপাদন ও অঙ্গজ জনন নামক দুই ধরনের অযৌন জনন রয়েছে।
*Mucor অসংখ্য অনুবীজ থলির মধ্যে উৎপন্ন হয়।
*Penicillium কনিডিয়া সৃষ্টির মাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি করে।
*দেহের খন্ডাইয়নের বংশবৃদ্ধি করে Spirogyra,Mucor ।
*পটল ও সেগুন মুলের মাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি করে।
*মিষ্টি আলু কুড়ি সৃষ্টি করে বংশ বৃদ্ধি করে।
*আলু টিউবারের বাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি করে।
*আদা রাইজোমের উদাহরন
*কন্দ বা বাল্ব অতি ক্ষুদ্র কান্ড।
*পিয়াজ রসুন কন্দের উদাহরন।
*কচু, পুদিনা স্টোলেনের উদাহরন।
*কচুরি পানা ও টোপাপনা অফসেটের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি করে।
*বুলবুলি , চুপড়ি আলুর উদাহরন।
*পাথরকুচি
পাতার মাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি করে।
*গোলাপে কাটিং হয়।
*ফুলে মোট ৫টি অংশ রয়েছে।
*জবা ফুলে উপবৃতি রয়েছে।
*বৃতি ফুলের সর্ব বাইরের স্তবক।
*বৃতির
রঙ সবুজ।
*বৃতির প্রত্যেকটি খন্ড কে বৃত্যাংশ বলে।
*দলমন্ডলের প্রতিটি অংশ কে পাপড়ি বা দলাংশ বলে।
*ধুতুরা
ফুলের পাপড়ি পরস্পর যুক্ত থাকে।
*জবা
ফুলের পাপড়ি পরস্পর পৃথক।
*দলমন্ডল পরাগায়ন নিশ্চিত করে।
*পুংস্তবকের প্রতিটি অংশ কে পুংকেশর বলে।
*পরাগধানীর মধ্যে পরাগরেনু উৎপন্ন হয়।
*পরাগরেনু জনন কাজে অংশ নেয়।
*পরাগরেনু থেকে পুংজনন কোষ উৎপন্ন হয়।
*গর্ভকেশর ফুলের চতুর্থ স্তবক।
*স্ত্রীস্তবক কতোগুলো গর্ভ পত্র নিয়ে গঠিত।
*একটি গর্ভ পত্রের তিনটি অংশ থাকে।
*গর্ভাশয়,গর্ভ দন্ড এবং গর্ভমুন্ড নিয়ে স্ত্রীস্তবক গঠিত।
*ডিম্বক গর্ভাহশয়ের ভেতরে থাকে।
*ডিম্বানু
ডিম্বকে সৃষ্টি হয়।
*পুং ও স্ত্রী স্তবক কে অত্যাবশ্যকীয় স্তবক বলা হয়।
*বৃদ্ধি অসীম হলে অনিয়ত,বৃদ্ধি সসীম হলে নিয়ত পুষ্পমঞ্জরী বলে।
*পরাগায়নকে পরাগ সংযোগ ও বলা হয়।
*পরাগায়ন দুই প্রকার,স্ব-পরাগায়ন ও পর-পরাগায়ন।
*সরিষা কুমাড়া ও ধুতুরা ই স্ব-পরাগায়ন ঘটে।
*পর-পরাগায়ন শিমুল, পেপে গাছে দেখা যায়।
*বায়ু পরাগী ফুলে বর্ন,গন্ধ ও মধুগ্রন্থিহীন।
*পতংগ ফুলের পরাগরেনু ও গর্ভমুন্ড আঠাল ও সুগন্ধ যুক্ত।
*জবা,কুমড়া ও স রিষায় পতঙ্গ পরাগী ফুলের অভিযোজন।
*ফুল বড়,রঙীন, মধুগ্রন্থি যুক্ত পতজ্ঞ ফুলের বৈশিষ্ট।
*ধান বায়ু পরাগী ফুলের উদাহরন।
*পাতাশ্যাওলা পানিপরাগী ফুলের উদাহরন।
*প্রাণি পরাগী ফুলেত রঙ আকর্ষনীয়।
*কদম,শিমুল,কচু প্রাণী পরাগী ফুলের উদাহরন।
*নিষিক্ত করনের পূর্ব শর্ত জনন কোষ সৃষ্টি।
*আম,কাঠাল প্রকৃত ফুলের উদাহরন।
*আপেল,চালতা অপ্রকৃত ফুল।
*প্রকৃত ও অপ্রকৃত ফুল কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
*সরল,গুচ্ছ ও যৌগিক ফুল।
*আম সরল ফুলের উদাহরন।
*সরল ফল রসাল বা সুষ্ক হতে পারে।
*রসাল ফল পাকলে ফল ত্বক ফাটে না।
*আম,জাম,কলা রসাল ফল।
*শিম,ঢেড়স, সরিষা নীরস ফল।
*চম্পা,নয়ন তারা,আকন্দ আতা,শরীফা গুচ্ছ ফুলের উদাহরন।
*আনারস,কাঠাল যৌগিক ফলের উদাহরন।
*বীজত্বকের দুটি অংশ থাকে।
*বীজত্বকের বাইরের অংশ কে টেস্টা আর ভেতরের অংশ কে টেগমন বলে।
*মৃত গত অঙ্কুরৎগোম ছোলা,ধানে ঘঠে।
*কুমড়া,রেড়ী,তেতুল মৃদভেদী অঙ্কুরোদ গমের উদাহরন।
*প্রাথমিক অবস্থায় ভ্রূন তার খাদ্য বীজপত্র থেক পেয়ে থাকে।
ফল সৃষ্টিতে নিষিক্তকরনের গুরুত্ব কি?
ReplyDelete