Class 8 | Science| Chapter 11 | Part 1



আলো
৮ম বিজ্ঞান একাদশ অধ্যায়
 এই আধ্যায়ের কিছু  গুরুত্ত্বপূর্নো তথ্যাবলী :-
->মাধ্যমের ঘনত্ব অনুসারে আলো দিক পরিবর্তন করে
->আলো ঘন থেকে হালকা মাধ্যমে গেলে অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়
->আলো হালকা মাধ্যম থেকে ঘন মাধ্যমে গেলে অভিলম্বের দিকে সরে আসে
->পানি ভর্তি বাটিতে রাখা মুদ্রা কিছু উপরে মনে হয়


->মাছ মারতে গেলে মাছের কিছু উপরে টার্গেট করতে হয়
->আলোর প্রতিসরনের জন্য পুকুরের সিড়ির অবস্থান উপরে মনে হয়
->ক্রান্তি কোনের প্রতিসরনের মান ৯০ ডিগ্রি হয়

->সংকট কোনের অপর নাম ক্রান্তি কোন
->পূর্ণ অভ্যন্তরিন প্রতিফলন হতে গেলে আল ঘন থেকে হালকা মাধ্যমে প্রবেশ
করতে হয়

->পূর্ণ অভ্যন্তরিন প্রতিফলনে আপতন কোন সঙ্কট কোনের চেয়ে বড় হয়

->অপটিক্যাল ফাইবার হলো খুব সরু কাচ তন্তু
->অপটিকাল ফাইবার চুলের মতন চিকন এবং নমনীয়
->আলো বহনের কাজে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করা হয়

Reflection Of Light
->অপটিক্যাল ফাইবারে আলোক রশ্নির বারবার প্রতিফলন ঘটে
->পাকস্থলি কোলন দেখার কাজে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যাবহার করা হয়
->টেলিযোগাযোগে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করা হয়
->উত্তল লেন্সের ফোকাস দুরত্বে কোন বস্তু রাখলে তার সোজা, বিবর্ধিত  
->অবাস্তব বিম্ব দেখা যায়

->বীক্ষণ কোন দূরত্বের সমানুপাতিক
->বস্তুকে স্পষ্ট বড় করে দেখার কাজে উত্তল লেন্স ব্যবহার করা হয়
->সরল অনুবীক্ষণ যন্ত্রে বেশী বিবর্ধন দেখ যায় না

->ম্যাগনেফাইং গ্লাসে উত্তল লেন্স ব্যাবহার করা হয়
->চোখ পঞ্চ ইন্দ্রিইয়ের অন্যতম
->চোখের কোটরে অবস্থিত গোলাকার অংশকে অক্ষি গোলক বলে  

->শ্বেত মন্ডল অস্বচ্ছ আবরন বিশেষ
->শ্বেত মন্ডল বাইরের বিভিন্ন প্রকার অনিষ্ট হতে রক্ষা করে
->শ্বেত মন্ডল চোখের আকৃতি ঠিক রাখে

->শ্বেত মন্ডলের সামনের অংশকে কর্ণিয়া বলে
->কর্ণিয়া স্বচ্ছ
->কর্ণিয়ার বাইরের দিক অধিক্তর উত্তল

->কোরয়েড কৃষ্ণ মন্ডল কে বলা হয়
->কৃষ্ণ মন্ডল চোখের ভেতরে আলোর প্রতিফলন হতে বাধা দেয়


->কর্ণিয়ার পেছনে আইরিস অবস্থিত
->আইরিস নীল, গাঢ়, বাদামী বা কালো রঙের
->চোখের গোলাকার ছিদ্রপথের নাম মনি বা তারারন্ধ্র
->চোখের পেছনে উত্তল লেন্স অবস্থিত

->রেটিনার অপর নাম অক্ষিপট
->রেটিনা গোলাপি আলোক গ্রাহী পদার্থ
->রেটিনা মস্তিষ্কে দর্শনের অনূভুতি যোগায়

->লেন্স কর্ণিয়ার মাঝে  একুয়াস হিউমার অবস্থিত
->ভিট্রিয়াস হিউমার লেন্স রেটিনার মাঝে অবস্থিত
->স্লাইড ক্যামেরার অংশ

->ডায়াফ্রামের সাহায্যে ক্যামেরার প্রতিবিম্ব উজ্জ্বল করা যায়
->ক্যামেরার চিত্রগ্রাহী প্লেটে রূপার দ্রবন থাকে
->সোডিয়াম থায়োসালফেট কে হাইপো বলা হয়

->কর্ণিয়া, একুয়াস হিউমার, ভিট্রিয়াস হিউমার, ভক্ষু লেন্স একত্রে অভিসারি লেন্সের কাজ করে
->অক্ষিপট বাস্তব,উল্টো খাটো প্রতিবিম্ব গঠন করে



তথ্য গুলো পিডিএফ আকারে সংরক্ষন করুন

Free download Atomic Structure



No comments:

Powered by Blogger.