Class 8 | Science| Chapter 14 | Part 1
পরিবেশের ভারসাম্য
৮ম বিজ্ঞান চতুর্দশ অধ্যায়।
এই আধ্যায়ের কিছু গুরুত্ত্বপূর্নো তথ্যাবলী :-
->জীব ও অজীবের পরস্পরিক ক্রিয়ার ফলে বাস্তুতন্ত্র গঠিত হয়।
->অজীব উপাদান দুই প্রকার-জীব ও অজীব।
->অজৈব উপাদানের অপর নাম ভৌত উপাদান।
->সকল জীবের মৃত ও গলিত দেহাবশেষ জৈব উপাদান নামে পরিচিত।
->সকল জীবন্ত অংশ বাস্তুতন্ত্রের জৈব উপাদান।
->জীব উপাদান কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ- উৎপাদক,বিয়োজক খাদক।
->উৎপাদক নিজের খাদ্য নিজেরা তৈরি করে।
->উৎপাদক শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে।
->উৎপাদকের উপর সকল প্রাণি নির্ভরশীল।
->বাস্তুতন্ত্রে তিন ধরনের খাদক রয়েছে।
->প্রথম স্তরের খাদক উদ্ভিদ ভোজক।
->তৃন ভোজীরা প্রথম স্তরের খাদক।
->গরু ছাগল প্রথম স্তরের খাদক।
->পাখি ব্যাঙ মানুষ দ্বিতীয় স্তরের খাদক।
->দ্বিতীয় স্তরের খাদক মাংসাসী নামে পরিচিত।
->কচ্ছপ, বক, ব্যাঙ মানুষ তৃতীয় বা সর্বোচ্চ স্তরের খাদক।
->একাধিক স্তরের খাবার যারা খায় তারা সর্বভুক।
->বিয়োজক রা পচন কারী নামে পরিচিত।
->ব্যাক্টেরিয়া ও ছত্রাক বিয়োজক।
->প্রাকৃতিক পরিবেশে - - ধরনের বাস্তুতন্ত্র রয়েছে।
->বাংলাদেশের বনভূমি অঞ্চলকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
->সুন্দরবনের বনাঞ্চল ম্যানগ্রোভ নামে পরিচিত।
->সুন্দরী গরান গেওয়া কেওড়া গোলপাতা উৎপাদক।
->পোকামাকড়, পাখি, মুরগী,হরিণ প্রথম স্তরের খাদক।
->বানর,কচ্ছপ,সারস দ্বিতীয় স্তরের খাদক।
->বাঘ,শুকর তৃতীয় স্তরের খাদক।
->শুকর সর্বভূক প্রাণি।
->বাস্তুতন্ত্র প্রধানত তিন প্রকারঃ-পুকুর, নদনদী এবং সমুদ্র।
->পুকুরে কীটপতঙ্গ,ছোট মাছ, ঝিনুক, শামুক ১ম স্তরের খাদক।
->পুকুরে বড় মাছ ব্যাঙ দ্বিতীয় স্তরের খাদক।
->পুকুরে কচ্ছপ, বক, সাপ, তৃতীয় স্তরের খাদক।
->ব্যাকটেরিয়া ছত্রাক বিয়োজক।
->পৃথিবীর সকল শক্তির উৎস সূর্যের আলো।
->বাস্তুতন্ত্রের উৎপাদক হচ্ছে সবুজ উদ্ভিদ।
->ঘাস-পতঙ্গ-ব্যাঙ-সাপ-ঈগল।
Food Web |
->খাদ্যশৃঙ্খল কোনো পৃথক ঘটনা নয়।
->খাদ্যশৃঙ্খল পরস্পর সম্পর্কযুক্ত।
->শতকরা ২ ভাগ সবুজ উদ্ভিত সূর্যের আলো কাজে লাগায়।
->বাস্তুসংস্থানে পুষ্টি দ্রব্য চক্রাকারে প্রবাহীত হয়।
->শক্তি প্রবাহ এক মুখী।
->বাস্তুতন্ত্র একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ একক।
->বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য প্রাকৃতিক ভাবে নিয়ন্ত্রিত।।
No comments: