Ssc || Biology || Chapter 04 || Part 01
জীবনীশক্তি ||
এই অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
->জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।
->সর্ব শক্তির মূল উৎস সূর্য।
->জীব দেহে হাজারো ধরনের বিক্রিয়া বায়োএনার্জি দ্বারা পরিচালিত হয়।
->ATP কে শক্তি মুদ্রা, Biological
coin বা Energical coin বলা হয়।
->ADP
থেকে ATP তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।
->ATP
এর তৃতীয় বন্ধনীতে প্রায় ৭৩০০ ক্যালরি সৌরশক্তি থাকে।
->সালোকসংশ্লেষনের প্রয়োজনীয় উপকরন গুলো হল
(০১)
ক্লোরোফিল
(০২) পানি
(০৩) আলো
(০৪) কার্বন-ডাইঅক্সাইড
->সালোকসংশ্লেষনের
প্রধান স্থান পাতার মেসোফিল টিস্যু।
->বায়ুমন্ডলে ০.০৩% এবং পানিতে ০.৩% CO2 আছে।
->বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমান ২০.৯৫ ভাগ।
->জলজ উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষনের হার বেশি।
->অক্সিজেন ও
পানি সালোকসংশ্লেষনের উপজাত দ্রব্য।
->আলোক নির্ভর
পর্যায়ে সৌরশক্তি রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
->আলোক নির্ভর
পর্যায়ে ATP ও NADPH2 তৈরি
হয়।
->পানির
ফটোলাসিস প্রক্রিয়ায় O2 , H2O ও e- উৎপন্ন
হয়।
->ATP ও NADPH2
কে
আত্তীকরন শক্তি বলা হয়।
->আলোর
উপস্থিতেও আলোক নিরপেক্ষ পর্যায় চলতে পারে।
->সবুজ
উদ্ভিদে কার্বন-ডাই অক্সাইড বিজারনের তিনটি গতিপথ শনাক্ত করা হয়েছেঃ-
(০১) ক্যাল্ভিন চক্র
(০২) হ্যাচ স্লাক
চক্র
(০৩) ক্রাসুলেয়ান
এসিড বিপাক।
->ক্যাল্ভিন
চক্রের অপর নাম C3 চক্র।
->এক অনু গ্লূকোজ
তৈরি হতে ক্যাল্ভিন চক্র ৬ বার ঘুরবে।
->ক্যাল্ভিন
চক্রে প্রথম স্থায়ী পদার্থ তিন কার্বন বিশিষ্ট।
->১৯৬১ সালে
ক্যাল্ভিন নোভেল পুরষ্কার পান।
->অস্ট্রেলীয়
বিজ্ঞানী হ্যাচ এবং স্লাক C4 চক্র আবিষ্কার করেন।
->হ্যাচ স্লাক
চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বন বিশিষ্ট অক্সালো এসিটিক এসিড।
->C4 উদ্ভিদে একই সাথে দুটি চক্র হতে দেখা
যায়।
->C4 উদ্ভিদের উদাহরনঃ-
(০১) ভূট্টা
(০২) আখ
(০৩) অন্যান্য ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ
(০৪) মুথা ঘাস
(০৫) আমার্যান্থাস।
No comments: