Class 8 | Science| Chapter 5 | Part 1
সমন্বয় ও নিঃসরন।।
৮ম বিজ্ঞান পঞ্চম অধ্যায়।
এই আধ্যায়ের কিছু গুরুত্ত্বপূর্নো তথ্যাবলী :-
->উদ্ভিদের হরমোন কে ফাইটো হরমন বলে।
->এবসিসিক এসিড ও ইথিলিন বৃদ্ধি প্রতিবন্ধক।
->ফ্লোরিজেন পাতায় উৎপন্ন হয়।
->ফ্লোরিজেন উদ্ভিদের ফুল উৎপন্ন করে।
->ডারউইন অক্সিন আবিষ্কার করেন।
->অক্সিন প্রয়োগে শাখা কলমে মুল গজায়।
->অক্সিন ফলের অকাল ঝরা রোধ করে।
->বর্ধিষ্ণু অঞ্চলে জিবরেলিন দেখা যায়।
->ইথিলিন গ্যাসীয় পদার্থ।
->ইথিলিন ফল পাকাতে সাহায্য করে।
->চন্দ্র মল্লিকা একটি ছোট দিনের উদ্ভিদ।
->ফুল ফোটা দিবা দৈর্ঘের উপর বেশী নির্ভর শীল।
->ইন্ডোল এসিটিক এসিড ক্ষত স্থান পূরনে সাহায্য করে।
->অক্সিন প্রয়োগে ফলের মোচন বিলম্বিত হয়।
->আলো, পানি ও অভিকর্ষ উদ্ভিদের বৃদ্ধি কে প্রভাবিত করে।
->স্নায়ু তন্ত্রের প্রধান অংশ হল মস্তিষ্ক।
->স্নায়ু তন্ত্রের গঠন ও কার্যকরী একক নিউরন।
->নিউরন মানব দেহের দীর্ঘতম কোষ।
->নিউরনের দুইটি অংশ থাকে।
->নিউরনের সেন্ট্রিওল থাকে না।
->নিউরন বিভাজিত হয় না।
->প্রলম্বিত অংশ দুই প্রকার।
->নিউরনে একটি মাত্র এক্সন থাকে।
->ডেনড্রন উদ্দীপনা দেহের দিকে প্রবাহীত করে।
->স্নায়ু তন্ত্রকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
->মস্তিষ্ক ও মেরুরজ্জু নিয়ে কেন্দ্রিয় ন্সায়ু তন্ত্র গঠিত।
->মস্তিষ্কের তিনটি অংশ থাকে।
->মস্তিষ্কের প্রধান অংশ সেরিব্রাম।
->সেরিব্রাল হেমিস্ফিয়ারের উপরিভাগ ঢেউতোলা ও ধূসর বর্ণের।
->গুরু মস্তিষ্কের অন্তঃস্তরে শুধু স্নায়ু তন্ত্র থাকে।
->স্নায়ুতন্ত্রের রঙ সাদা।
->মস্তিষ্কের ভেতরের অংশের নাম হোয়াইট মটর।
->দর্শন,শ্রবন, ঘ্রান, চিন্তা-চেতনা, স্মৃতি,জ্ঞান, বুদ্ধি, বিবেক, পেশি চালনার ক্রিয়া গুরু মস্তিষ্কে থাকে।
->ক্রোধ,
লজ্জা, গরম, শীত, নিদ্রা, তাপ, চলন থ্যালামাস ও হাইপোথ্যালামাসের কাজ।
->দৃষ্টি শক্তি ও শ্রবন শক্তি মধ্য মস্তিষ্কের অংশ।
->লঘু মস্তিষ্কের অপর নাম পশ্চাৎ মস্তিষ্ক।
->লঘু মস্তিষ্ক কথা বলা ও চলা ফেরা নিয়ন্ত্রন করে।
->লঘু মস্তিষ্কের তিনটি অংশ থাকে।
->সেরিবেলাম পন্স, মেডুলা পশ্চাত মস্তিষ্কের অংশ।
Human Brain |
->পন্সকে মস্তিষ্কের যোযক বলে।
->সেরিবেলামের দুইটি অংশ থাকে।
->সুষুম্না শীর্ষকে মস্তিষ্কের বোটা বলে।
->মেডুলা হ্রদস্পন্দন,
খাদ্য গ্রহন ও শস্বন নিয়ন্ত্রন করে।
->স্নায়ু তন্ত্রের তাৎক্ষনিক কার্যকারিতার ফলে প্রতিবর্তন ক্রিয়া ঘটে।
->প্রতিবর্ত চক্রের পাচটি অংশ থাকে।
->প্রতিবর্ত চক্রের উদাহরন আগুনে হাত লাগা,পিনে হাত ফোটা।
->চোখে প্রখর আলো পড়া, প্রতিবর্ত চক্রের উদাহরন।
->বিপাকের ফলে পানি, কার্বন ডাইঅক্সাইড,
ইউরিয়া প্রভূতি দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায়।
->ফুস্ফুস,চর্ম,বৃক্ক এই তিনটি রেচন অংগ।
->কার্বন ডাই-অক্সাইড ফুস্ফুসের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।
->নাইট্রোজেন যুক্ত তরল বৃক্কের মাধ্যমে পরিত্যক্ত হয়।
->৮০ ভাগ নাইট্রোজেন যুক্ত বর্জ মূত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।
->বৃক্ক প্রধান রেচন অংগ।
->নিঃশ্বাসে চার ভাগ কার্বন ডাই অক্সাইড থাকে।
->বৃক্ককে মূত্র তৈরির কারখানা বলা হয়।
->যকৃত এমাইনো এসিড কে ভেংগে দেয়।
->মানব দেহে দুইটি বৃক্ক থাকে।
->বৃক্ক ছাকনির মতো কাজ করে।
No comments: