Class 8 | Science| Chapter 2 | Part 1

    জীবের বৃদ্ধি বংশগতি

 এই আধ্যায়েকিছু  গুরুত্ত্বপূন তথ্যালী :-
*জীব দেহে তিন ধরনের কোষ বিভাজন ঘটে।
*ব্যাক্টেরিয়া,ইস্ট,ছত্রাক,এমিবায় এমাইটোসিস ঘটে।


*এমাইটোসিস কে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলে।
 *নিউক্লিয়াস ডাম্বেলের মত হয় এমাইটোসিস কোষ বিভাজনে।
*মাইটোসিসি কোষ বিভাজনে দুটি সম আকৃতির,সম গুন সম্পন্ন সম সংখ্যক ক্রোমোজোম বিশিষ্ট্য অপত্য কোষের সৃষ্টি হয়।
*মাইটোসিসের ফলে উদ্ভিদের ভাজক কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটে।

*জীব দৈর্ঘ্যে   প্রস্থে বৃদ্ধি পায় মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ফলে।
*জনন কোষে মিয়োসিস ঘটে।
*মিয়োসিসে ক্রোমোজোমের বিভাজোন ঘটে মাত্র একবার।
*এক কোষী জীবে এমাইটোসিস ঘটে।

*অপত্য কোষের ক্রোমজোম সংখ্যা মাতৃ কোষের অর্ধেক হয়, মিয়োসিসে কোষ বিভাজনে।Build Your Dream On Here
*মিয়োসিস কে হ্রাস মূলক কোষ বিভাজন বল হয়।
*পুং স্ত্রী গ্যামেটে মিয়োসিস ঘটে।

*মিয়োসিসে নিউক্লিয়াস পর  দুই বার বিভাজিত হয়।
*মিয়োসিসে চারটি অপত্য কোষের সৃষ্টি হয়
*মাইটোসিস কে সমীকরনীক বিভাজনও বলা হয়।
*সকল ভাজক টিস্যু তে মাইটোসিস ঘটে।

*মাইটোসিসে নিউক্লিয়াস একবার বিভাজিত হয়
*প্রাণীদের দেহ কোষে মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে।
*ভ্রূণের পরিবর্ধনে মাইটোসিস ঘটে।
*নিম্ন-শ্রেনীর প্রাণি উদ্ভিদের অযৌন জননে মাইটোসিস ঘটে।

*মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে নাঃ-লোহিত রক্ত কনিকা,অনুচক্রিকা,স্থায়ী টিস্যু।
*মাইটোসিস বিভাজনের দুটি পর্যায়ে বিভক্ত।
*মাইটোসিস একটি ধারবাহিক পদ্ধতি।

*ক্যারিওকাইনেসিসের পাচটি ধাপ আছে।
*প্রোফেজ ধাপে কোষের নিউক্লিয়াস আকারে বড় হয়।
*প্রো-মেটাফেজ ধাপে কোষের নিউক্লিইয়ার পর্দা নিউক্লিওলাস বিলুপ্ত হয়।

*প্রো-মেটাফেজ ধাপে স্পিন্ডল যন্ত্র তৈরি হয়।
*স্পিন্ডল যন্ত্রের মধ্যভাগকে বিষুবীয় অঞ্চল বলে।
*প্রোমেটাফেজ ধাপে এস্টার রশ্নির আবির্ভাব ঘটে।
*মেটাফেজ ধাপে ক্রোমোজোম গুলো বিষুবীয় অঞ্চলে আসে।

*ক্রোমোজোম গুলো সবচেয়ে খাটো মোটা হয় মেটাফেজ ধাপে।
*এনাফেহজ ধাপে সেন্ট্রোমিয়ার দুই ভাগে বিভক্ত হয়।
*এনাফেজ ধাপে ক্রোমোজোম গুলো (V,L,j,i)আকৃতি ধারন করে।
*টেলোফেজ ধাপে ক্রোমোজোম গুলো বিপরীত মেরুতে আসে।

*টেলোফেj ধাপে নিউক্লিয়ার পর্দা নিয়ক্লিওলাসের আবির্ভা ঘটে।
*টেলোফেজ ধাপে সেন্ট্রিওলের সৃষ্টি হয়।
*সাইটোকাইনেসিস টেলোফেজ দশাতে শুরু হয়।

*উদ্ভিত কোষের কোষ প্লেট ঘটিত হয়।
*ক্লীভেজ বা ফারোয়িং পদ্ধিতে সাইটোকাইনেসিস ঘটে প্রাণি কোষে।
*দুটি হ্যাপ্লয়েড কোষের মিলন অবস্থাকে ডিপ্লয়েড বলে।

*পরাগধানি ডিম্বকের মধ্যে মিয়োসিস ঘটে।
*মেন্ডেল কে জিন তত্বের জনক বলা হয়।
*ক্রোমাটিড সেন্ট্রোমিয়ার ক্রোমোজোমের প্রধান দুইটি অংশ।
Mitosis cell devition


*ক্রোমাটিড যে স্থানে যুক্ত থাকে সেন্ট্রোমিয়ার বলে।
*নিউক্লিক এসিড দুই ধরনের
*ক্রোমোজমের প্রধান উপাদান ডি,এন,এ।
*মানুষের চোখের রং,চুলের প্রকৃতি,চামড়ার  রঙ সবই জিন কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।

*ক্রোমোজোম কে বংশ গতির ভৌত ভিত্তি বলা হয়
*মানুষের দেহে ৪৬টি ক্রোমোজোম রয়েছে।
                          

তথ্য গুলো পিডিএফ আকারে সংরক্ষন করুন

Free download growing lives and regeneration







No comments:

Powered by Blogger.